- সূরা
- বিষয়
আল ফাতিহা
আল বাকারাহ
আলে ইমরান
আন্ নিসা
আল মায়েদাহ
আল আন'আম
আল আরাফ
আল আনফাল
আত তওবা
ইউনুস
হুদ
ইউসুফ
আদ দুহা
আর্ রাদ
ইবরাহীম
আল হিজর
আন্ নাহল
বনী ইসরাঈল
আল কাহফ
মারয়াম
ত্বাহা
আল আম্বিয়া
আল হাজ্জ
আল মুমিনূন
আন্ নূর
আল-ফুরকান
আশ্-শু’আরা
আন নামল
আল কাসাস
আল আনকাবূত
আর রূম
লুকমান
আস সাজদাহ
আল আহযাব
আস সাবা
ফাতের
ইয়া-সীন
আস্ সা-ফফা-ত
সা-দ
আয যুমার
আল মুমিন
হা-মীম আস সাজদাহ
আশ শূরা
আয্ যুখরুফ
আদ দুখান
আল জাসিয়াহ
আল আহক্বাফ
মুহাম্মদ
আল ফাতহ
আল হুজুরাত
ক্বাফ
আয যারিয়াত
আত তূর
আন নাজম
আল ক্বামার
আর রহমান
আল ওয়াকি’আ
আল হাদীদ
আল মুজাদালাহ
আল হাশর
আল মুমতাহিনা
আস সফ
আল জুমআ
আল মুনাফিকুন
আত তাগাবুন
আত তালাক
আত তাহরীম
আল মুলক
আল কলম
আল হাককাহ
আল মাআরিজ
নূহ
আল জিন
আল মুযযাম্মিল
আল মুদ্দাস্সির
আল কিয়ামাহ
আদ্ দাহর
আল মুরসালাত
আন নাবা
আন নাযি’আত
আবাসা
আত তাকবীর
আল ইনফিতার
আল মুতাফফিফীন
আল ইনশিকাক
আল বুরূজ
আত তারিক
আল আ’লা
আল গাশিয়াহ
আল ফজর
আল বালাদ
আশ শামস
আল লাইল
আল ইখলাস
আল ফালাক
আন নাস
আলাম নাশরাহ
আত তীন
আল আলাক
আল কাদ্র
আল বাইয়েনাহ
আল যিলযাল
আল আদিয়াত
আল কারি’আহ
আত তাকাসুর
আল আসর
আল হুমাযা
আল ফীল
কুরাইশ
আল মাউন
আল কাউসার
আল কাফিরূন
আন নসর
আল লাহাব
৩২
إِنَّ هَذِهِ غَنَائِمِكُمْ وَإِنَّهُ لَيْسَ لِى فِيهَا إِلاَّ نَصِيبِى مَعَكُمْ الْخُمُسُ وَالْخُمُسُ مَرْدُودٌ عَلَيْكُمْ فَأَدُّوا الْخَيْطَ وَالْمَخِيطَ وَأَكْبَرَ مِنْ ذَلِكَ وَأَصْغَرَ وَلاَ تَغُلُّوا فَإِنَّ الْغُلُولَ عَارٌ وَنَارٌ-
“এ গনীমাতের সম্পদগুলো তোমাদের জন্যই। এক পঞ্চমাংশ ছাড়া এর মধ্যে আমার নিজের কোন অধিকার নেই। আর এই এক পঞ্চমাংশ ও তোমাদেরই সামগ্রিক কল্যাণার্থেই ব্যয়িত হয়। কাজেই একটি সুঁই ও একটি সূতা পর্যন্তও এনে রেখে দাও। কোন ছোট বা বড় জিনিস লুকিয়ে রেখো না। কারণ এমনটি করা কলঙ্কের ব্যাপার এবং এর পরিণাম জাহান্নাম।”
এ বন্টনে আল্লাহ ও তাঁর রসূলের অংশ একটিই। এ অংশটিকে আল্লাহর কালেমা বুলন্দ করা এবং সত্য দ্বীন প্রতিষ্ঠার কাজে ব্যয় করাই মূল লক্ষ্য।
আত্মীয়-স্বজন বলতে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবদ্দশায় তো তাঁর আত্মীয়-স্বজনই বুঝোতো। কারণ তিনি নিজের সবটুকু সময় দ্বীন প্রতিষ্ঠার কাজে ব্যয় করতেন। নিজের অন্ন সংস্থানের জন্য কোন কাজ করা তাঁর পক্ষে সম্ভবপর ছিল না। এ কারনে তাঁর নিজের, তাঁর পরিবারের লোকদের এবং যেসব আত্মীয়ের ভরণ-পোষনের দায়িত্ব তাঁর ওপর ছিল, তাদের সবার প্রয়োজন পূরণ করার কোন একটা ব্যবস্থা থাকার প্রয়োজন ছিল। তাই ‘খুমুস’ তথা এক পঞ্চমাংশে তাঁর আত্মীয়ের অংশ রাখা হয়েছে। কিন্তু নবী (সা.) এর ইন্তেকালের পর ‘আত্মীয়-স্বজনদের’ এ অংশটি কাদেরকে দেয়া হবে এ ব্যাপারে মতভেদ রয়েছে। এক দলের মতে, নবী (সা.) এর পরে এ অংশটি বাতিল হয়ে গেছে। দ্বিতীয় দলের মতে, নবী (সা.) এর পরে যে ব্যক্তি তাঁর খেলাফতের দায়িত্ব পালনে নিয়োজিত হবেন তার আত্মীয়-স্বজনরা এ অংশটি পাবে। তৃতীয় দলটির মতে, এ অংশটি নবীর বংশের ফকীর-মিসকীনদের মধ্যে বণ্টন করা হতে থাকবে। আমার নিজস্ব গবেষনা-অনুসন্ধানের ফলে যেটুকু আমি জানতে পেরেছি, তাতে দেখা যায় যে, খোলাফায়ের রাশেদীনের যামানায় এ তৃতীয় মতটিই কার্যকর হতে থেকেছে।