وَأَذَٰنٌۭ مِّنَ ٱللَّهِ وَرَسُولِهِۦٓ إِلَى ٱلنَّاسِ يَوْمَ ٱلْحَجِّ ٱلْأَكْبَرِ أَنَّ ٱللَّهَ بَرِىٓءٌۭ مِّنَ ٱلْمُشْرِكِينَ ۙ وَرَسُولُهُۥ ۚ فَإِن تُبْتُمْ فَهُوَ خَيْرٌۭ لَّكُمْ ۖ وَإِن تَوَلَّيْتُمْ فَٱعْلَمُوٓا۟ أَنَّكُمْ غَيْرُ مُعْجِزِى ٱللَّهِ ۗ وَبَشِّرِ ٱلَّذِينَ كَفَرُوا۟ بِعَذَابٍ أَلِيمٍ
আল্লাহ ও তাঁর রসূলের পক্ষ থেকে বড় হজ্জের ৪ দিনে সমস্ত মানুষের প্রতি সাধারণ ঘোষণা করা হচ্ছেঃ “আল্লাহর মুশরিকদের থেকে দায়িত্বমুক্ত এবং তাঁর রসূলও। এখন যদি তোমরা তওবা করে নাও তাহলে তো তোমাদেরই জন্য ভাল। আর যদি মুখ ফিরিয়ে নাও তাহলে খুব ভাল করেই বুঝে নাও, তোমরা আল্লাহকে শক্তি সামর্থহীন করতে পারবে না। আর হে নবী! অস্বীকারকারীদের কঠিন আযাবের সুখবর দিয়ে দাও।
৪
অর্থাৎ ১০ যিলহজ্জ। একে “ইয়াওমুন নহর” বা যবেহ করার দিন বলা হয়। সহীহ হাদীসে বলা হয়েছেঃ বিদায় হজ্জে ভাষণ দিতে গিয়ে নবী (সা.) উপস্থিত জনতাকে জিজ্ঞেস করেনঃ আজকের এ দিনটি কোন দিন? লোকেরা জবাব দেয়ঃ ইয়াওমুন নহর-আজ যবেহ করার দিন। তিনি বলেনঃ هَذَا يَوْمَ الْحَجِّ الْأَكْبَرِ অর্থাৎ আজ হজ্জে আকরব তথা বড় হজ্জের দিন। এখানে বড় হজ্জ শব্দটি এসেছে ছোট হজ্জের বিপরীত শব্দ হিসেবে। আরববাসীরা উমরাহ কে ছোট হজ্জ বলে থাকে। এর মোকাবিলায় যিলহজ্জের নির্দিষ্ট দিনগুলোতে যে হজ্জ করা হয় তাকে বলা হয় বড় হজ্জ।