- সূরা
- বিষয়
আল ফাতিহা
আল বাকারাহ
আলে ইমরান
আন্ নিসা
আল মায়েদাহ
আল আন'আম
আল আরাফ
আল আনফাল
আত তওবা
ইউনুস
হুদ
ইউসুফ
আদ দুহা
আর্ রাদ
ইবরাহীম
আল হিজর
আন্ নাহল
বনী ইসরাঈল
আল কাহফ
মারয়াম
ত্বাহা
আল আম্বিয়া
আল হাজ্জ
আল মুমিনূন
আন্ নূর
আল-ফুরকান
আশ্-শু’আরা
আন নামল
আল কাসাস
আল আনকাবূত
আর রূম
লুকমান
আস সাজদাহ
আল আহযাব
আস সাবা
ফাতের
ইয়া-সীন
আস্ সা-ফফা-ত
সা-দ
আয যুমার
আল মুমিন
হা-মীম আস সাজদাহ
আশ শূরা
আয্ যুখরুফ
আদ দুখান
আল জাসিয়াহ
আল আহক্বাফ
মুহাম্মদ
আল ফাতহ
আল হুজুরাত
ক্বাফ
আয যারিয়াত
আত তূর
আন নাজম
আল ক্বামার
আর রহমান
আল ওয়াকি’আ
আল হাদীদ
আল মুজাদালাহ
আল হাশর
আল মুমতাহিনা
আস সফ
আল জুমআ
আল মুনাফিকুন
আত তাগাবুন
আত তালাক
আত তাহরীম
আল মুলক
আল কলম
আল হাককাহ
আল মাআরিজ
নূহ
আল জিন
আল মুযযাম্মিল
আল মুদ্দাস্সির
আল কিয়ামাহ
আদ্ দাহর
আল মুরসালাত
আন নাবা
আন নাযি’আত
আবাসা
আত তাকবীর
আল ইনফিতার
আল মুতাফফিফীন
আল ইনশিকাক
আল বুরূজ
আত তারিক
আল আ’লা
আল গাশিয়াহ
আল ফজর
আল বালাদ
আশ শামস
আল লাইল
আল ইখলাস
আল ফালাক
আন নাস
আলাম নাশরাহ
আত তীন
আল আলাক
আল কাদ্র
আল বাইয়েনাহ
আল যিলযাল
আল আদিয়াত
আল কারি’আহ
আত তাকাসুর
আল আসর
আল হুমাযা
আল ফীল
কুরাইশ
আল মাউন
আল কাউসার
আল কাফিরূন
আন নসর
আল লাহাব
২৪৫
আয়াতে যেহেতু ‘কসম খেয়ে বসা’ শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে তাই হানাফী ও শাফেঈ ফকীহগণ এই আয়াতের যে অর্থ গ্রহণ করেছেন তা হচ্ছে এই যে, যেখানে স্বামী তার স্ত্রীর সাথে দাম্পত্য সম্পর্ক না রাখার কসম খায় একমাত্র সেখানেই এই বিধানটি কার্যকর হবে। আর কসম না খেয়ে দাম্পত্য সম্পর্ক যত দীর্ঘকালের জন্য ছিন্ন করুক না কেন এই আয়াতের নির্দেশ সেখানে প্রযোজ্য হবে না। কিন্তু মালেকী ফকীহদের মত হচ্ছে, কসম খাক বা না খাক উভয় অবস্থায় এই চার মাসের অবকাশ পাবে। ইমাম আহমাদের (র) একটি বক্তব্যও এর সমর্থনে পাওয়া যায়।
হযরত আলী (রা.), ইবনে আব্বাস (রা.) ও হাসান বসরীর (র) মতে এই নির্দেশটি শুধুমাত্র বিকৃতির কারণে যে সম্পর্কচ্ছেদ হয় তার জন্য প্রযোজ্য। তবে কোন অসুবিধার কারণে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে সম্পর্ক থাকা অবস্থায় স্বামী যদি স্ত্রীর সাথে দৈহিক সম্পর্কচ্ছেদ করে তবে তার ওপর এই নির্দেশটি প্রযোজ্য হবে না। কিন্তু অন্যান্য ফকীহদের মতে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যকার দৈহিক সম্পর্ক ছিন্নকারী প্রত্যেকটি শপথই ‘ঈলা’র অন্তর্ভুক্ত এবং সন্তুষ্টির সাথে হোক বা অসন্তুষ্টির সাথে হোক চার মাসের বেশী সময় পর্যন্ত এই ধরনের অবস্থা অব্যাহত থাকা উচিত নয়।