ঈমান
১০ আয়াত
তাওহীদ
১৮ আয়াত
রিসালাত
১২ আয়াত
মুহাম্মদ (সঃ) শেষ নবী
২ আয়াত
আখিরাত
৩৩ আয়াত
কুরআন ঐশী গ্রন্থ
১০ আয়াত
নামায ও যাকাত
১৫ আয়াত
যাকাত ব্যয়ের খাত সমূহ
১ আয়াত
সাওম বা রোযা
৩ আয়াত
হজ্জ
৬ আয়াত
ইসলামী আন্দোলনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য
১৩ আয়াত
ইসলামী আন্দোলন ফরজ
৫ আয়াত
ইসলামী সংগঠন
১১ আয়াত
ইসলামী আন্দোলন না করার পরিনাম
৩ আয়াত
ইসলামী শিক্ষা আন্দোলন/জ্ঞান অর্জন
২৩ আয়াত
ব্যক্তিগত রিপোর্ট
৩ আয়াত
ইসলামী আন্দোলনের কর্মীদের ত্যাগ কুরবানী ও পরীক্ষা
১৩ আয়াত
ইনফাক ফি সাবিলিল্লাহ
১৫ আয়াত
ইসলামী বিপ্লব/ জিহাদ
২৫ আয়াত
শাহাদাত
১৬ আয়াত
বিশুদ্ধ নিয়ত
৪ আয়াত
মুনাফিকের পরিচয়/পরিণাম
১১ আয়াত
কুরআন শরিফ শুদ্ধ করে পড়ার ফযিলত
৩ আয়াত
মুমিনের বৈশিষ্ট্য
৩৪ আয়াত
তাকওয়া
২২ আয়াত
সবর বা ধৈর্য্য
১১ আয়াত
ইসলামী আন্দলন না করার পরিনাম
০ আয়াত
দরূদ শরীফ পাঠ করার ফযিলত
১ আয়াত
দাওয়াত
১৮ আয়াত
প্রশিক্ষণ
৯ আয়াত
আনুগত্য
৯ আয়াত
পরামর্শ
২ আয়াত
এহতেসাব বা গঠনমূলক সমালোচনা
৭ আয়াত
ইসলামী আন্দোলনের কর্মীদের পারস্পরিক সম্পর্ক
১০ আয়াত
গর্ব অহংকার
১০ আয়াত
গীবত বা পরনিন্দা
২ আয়াত
চোগলখোরী
২ আয়াত
মিথ্যাচার
৩ আয়াত
পর্দা
১১ আয়াত
শিরক
১৩ আয়াত
তওবাকারীর বৈশিষ্ট্য
৮ আয়াত
খিলাফত
১০ আয়াত
ইসলামে রাজনীতি
২০ আয়াত
ইসলামে পররাষ্ট্রনীতি
১৫ আয়াত
ইসলামে বিচার ব্যবস্থা
১৩ আয়াত
ইসলামে অর্থনৈতিক ব্যবস্থা
১০ আয়াত
হালাল ও হারাম
৭ আয়াত
সুদ ও ঘুষ
৬ আয়াত
মদ, জুয়া ও লটারী
৩ আয়াত
শ্রমিকের অধিকার ও কর্তব্য
৪ আয়াত
পিতা মাতার হক
৭ আয়াত
আত্মীয় স্বজনের হক
৬ আয়াত
প্রতিবেশীর হক
১ আয়াত
ইয়াতীমের হক আত্মসাত
৬ আয়াত
নারীর অধিকার
৭ আয়াত
অমুসলিমের অধিকার
২ আয়াত
ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থা
৩ আয়াত
মুওাকীনদের পরিচয় ও গুণাবলী
৬ আয়াত
মহানবীর চরিত্র
৪ আয়াত
রহমানের বান্দা কারা
৯ আয়াত
আমানতদারী
২ আয়াত
ওয়াদা
৭ আয়াত
সত্যবাদিতা
৩ আয়াত
বাইয়াত
২ আয়াত
বিনয় ও নম্র্রতা
২ আয়াত
সালাম
১ আয়াত
শয়তান মানুষের প্রকাশ্য শত্রু
৯ আয়াত
অপচয় ও অপব্যয়
৩ আয়াত
কৃপণতা
৩ আয়াত
আল্লাহ্ র উপর ভরসা
৯ আয়াত
সিজদা আল্লাহর হক
৪ আয়াত
অযু
১ আয়াত
তায়াম্মুম
১ আয়াত
তাহাজ্জুদ
৫ আয়াত
লাইলাতুল কাদর
৭ আয়াত
লাইলাতুল মিরাজ
৯ আয়াত
জুমআর নামায
১ আয়াত
হালাল রুজি
৩ আয়াত
ব্যবসা
৬ আয়াত
কোরবানী
২ আয়াত
আত্মহত্যা
২ আয়াত
ঋণ পরিশোধ
২ আয়াত
অসীয়ত
৪ আয়াত
যাদেরকে বিবাহ করা হারাম
২ আয়াত
বিবাহ
২ আয়াত
বিবাহের মোহর
৩ আয়াত
স্বামী স্ত্রীর অধিকার
৩ আয়াত
যিনা / ব্যভিচার
৪ আয়াত
নারী নির্যাতন ও যৌতুক
৪ আয়াত
জান্নাত
৫ আয়াত
জাহান্নাম
১৩ আয়াত
ইসলামী সরকারের দায়িত্ব
১ আয়াত
ইসলামে নির্বাচন
৩ আয়াত
ধর্ম নিরপেক্ষ মতবাদ
৩ আয়াত
যুলুম
৫ আয়াত
ঘুম
৫ আয়াত
মৃত্যু
৬ আয়াত
হত্যা
২ আয়াত
জন্মনিয়ন্ত্রণ
১২ আয়াত
বিজ্ঞান
৪ আয়াত
পাহাড় সৃষ্টির রহস্য
৪ আয়াত
মধুর উপকারিতা
১ আয়াত
গাছের উপকারতা
৪ আয়াত
দুধ
১ আয়াত
মাদক দ্রব্যের অপকারিতা
২ আয়াত
ফিরিশতা
৪ আয়াত
মুসলিম জাতির পিতা
১ আয়াত
কাবা ঘরের মর্যাদা
৪ আয়াত
فَإِمَّا تَثْقَفَنَّهُمْ فِى ٱلْحَرْبِ فَشَرِّدْ بِهِم مَّنْ خَلْفَهُمْ لَعَلَّهُمْ يَذَّكَّرُونَ ٥٧
কাজেই এ লোকদের যদি তোমরা যুদ্ধের মধ্যে পাও, তাহলে তাদের এমনভাবে মার দেবে যেন তাদের পরে অন্য যারা এমনি ধরনের আচরণ করতে চাইবে, তারা দিশা হারিয়ে ফেলে। ৪২ আশা করা যায়, চুক্তি ভংগকারীদের এ পরিণাম থেকে তারা শিক্ষা গ্রহণ করবে।
وَإِمَّا تَخَافَنَّ مِن قَوْمٍ خِيَانَةًۭ فَٱنۢبِذْ إِلَيْهِمْ عَلَىٰ سَوَآءٍ ۚ إِنَّ ٱللَّهَ لَا يُحِبُّ ٱلْخَآئِنِينَ ٥٨
আর যদি কখনো কোন জাতির পক্ষ থেকে তোমাদের খেয়ানতের আশঙ্কা থাকে তাহলে তার চুক্তি প্রকাশ্যে তার সামনে ছুড়ে দাও। ৪৩ নিঃসন্দেহে আল্লাহ খেয়ানতকারীকে পছন্দ করেন না।
۞ وَإِن جَنَحُوا۟ لِلسَّلْمِ فَٱجْنَحْ لَهَا وَتَوَكَّلْ عَلَى ٱللَّهِ ۚ إِنَّهُۥ هُوَ ٱلسَّمِيعُ ٱلْعَلِيمُ ٦١
আর হে নবী! শত্রু যদি সন্ধি ও শান্তির দিকে ঝুঁকে পড়ে, তাহলে তুমিও সেদিকে ঝুঁকে পড়ো এবং আল্লাহর প্রতি নির্ভর করো। নিশ্চয়ই তিনি সবকিছু শুনেন এবং জানেন।
إِنَّ ٱلَّذِينَ ءَامَنُوا۟ وَهَاجَرُوا۟ وَجَـٰهَدُوا۟ بِأَمْوَٰلِهِمْ وَأَنفُسِهِمْ فِى سَبِيلِ ٱللَّهِ وَٱلَّذِينَ ءَاوَوا۟ وَّنَصَرُوٓا۟ أُو۟لَـٰٓئِكَ بَعْضُهُمْ أَوْلِيَآءُ بَعْضٍۢ ۚ وَٱلَّذِينَ ءَامَنُوا۟ وَلَمْ يُهَاجِرُوا۟ مَا لَكُم مِّن وَلَـٰيَتِهِم مِّن شَىْءٍ حَتَّىٰ يُهَاجِرُوا۟ ۚ وَإِنِ ٱسْتَنصَرُوكُمْ فِى ٱلدِّينِ فَعَلَيْكُمُ ٱلنَّصْرُ إِلَّا عَلَىٰ قَوْمٍۭ بَيْنَكُمْ وَبَيْنَهُم مِّيثَـٰقٌۭ ۗ وَٱللَّهُ بِمَا تَعْمَلُونَ بَصِيرٌۭ ٧٢
যারা ঈমান এনেছে, হিজরত করেছে এবং আল্লাহর পথে নিজের জানমালের ঝুঁকি নিয়ে জিহাদ করেছে আর যারা হিজরতকারীদেরকে আশ্রয় দিয়েছে ও সাহায্য করেছে, আসলে তারাই পরস্পরের বন্ধু ও অভিভাবক। আর যারা ঈমান এনেছে ঠিকই কিন্তু হিজরত করে (দারুল ইসলামে) আসেনি, তারা হিজরত করে না আসা পর্যন্ত তাদের সাথে তোমাদের বন্ধুত্বের ও অভিভাবকত্বের কোন সম্পর্ক নেই। ৫০ তবে হ্যাঁ,, দ্বীনের ব্যাপারে যদি তারা তোমাদের কাছে সাহায্য চায় তাহলে তাদেরকে সাহায্য করা তোমাদের জন্য ফরয। কিন্তু এমন কোন সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে নয় যাদের সাথে তোমাদের চুক্তি রয়েছে। ৫১ তোমরা যা কিছু করো আল্লাহ তা দেখেন।
إِلَّا ٱلَّذِينَ عَـٰهَدتُّم مِّنَ ٱلْمُشْرِكِينَ ثُمَّ لَمْ يَنقُصُوكُمْ شَيْـًۭٔا وَلَمْ يُظَـٰهِرُوا۟ عَلَيْكُمْ أَحَدًۭا فَأَتِمُّوٓا۟ إِلَيْهِمْ عَهْدَهُمْ إِلَىٰ مُدَّتِهِمْ ۚ إِنَّ ٱللَّهَ يُحِبُّ ٱلْمُتَّقِينَ ٤
তবে যেসব মুশরিকের সাথে তোমরা চুক্তি করেছো তারপর তারা তোমাদের সাথে নিজেদের চুক্তি রক্ষায় কোন ত্রুটি করেনি আর তোমাদের বিরুদ্ধে কাউকে সাহায্যও করেনি তাদের ছাড়া। এ ধরনের লোকদের সাথে তোমরাও নির্দিষ্ট মেয়াদ পর্যন্ত চুক্তি পালন করবে। কারণ আল্লাহ তাকওয়া তথা সংযম অবলম্বনকারীদেরকে পছন্দ করেন। ৫
وَإِنْ أَحَدٌۭ مِّنَ ٱلْمُشْرِكِينَ ٱسْتَجَارَكَ فَأَجِرْهُ حَتَّىٰ يَسْمَعَ كَلَـٰمَ ٱللَّهِ ثُمَّ أَبْلِغْهُ مَأْمَنَهُۥ ۚ ذَٰلِكَ بِأَنَّهُمْ قَوْمٌۭ لَّا يَعْلَمُونَ ٦
আর যদি মুশরিকদের কোন ব্যক্তি আশ্রয় প্রার্থনা করে তোমার কাছে আসতে চায় (যাতে সে আল্লাহর কালাম শুনতে পারে) তাহলে তাকে আল্লাহর কালাম শোনা পর্যন্ত আশ্রয় দাও, ৮ তারপর তাকে তার নিরাপদ জায়গায় পৌঁছিয়ে দাও। এরা অজ্ঞ বলেই এটা করা উচিত।
كَيْفَ يَكُونُ لِلْمُشْرِكِينَ عَهْدٌ عِندَ ٱللَّهِ وَعِندَ رَسُولِهِۦٓ إِلَّا ٱلَّذِينَ عَـٰهَدتُّمْ عِندَ ٱلْمَسْجِدِ ٱلْحَرَامِ ۖ فَمَا ٱسْتَقَـٰمُوا۟ لَكُمْ فَٱسْتَقِيمُوا۟ لَهُمْ ۚ إِنَّ ٱللَّهَ يُحِبُّ ٱلْمُتَّقِينَ ٧
মুশরিকদের জন্য আল্লাহ ও তাঁর রসূলের কাছে কোন নিরাপত্তার অঙ্গীকার কেমন করে হাতে পারে? তবে যাদের সাথে তোমরা চুক্তি সম্পাদন করেছিলে মসজিদে হারামের কাছে তাদের কথা স্বতন্ত্র। ৯ কাজেই যতক্ষণ তারা তোমাদের জন্য সোজা-সরল থাকে ততক্ষণ তোমরাও তাদের জন্য সোজা-সরল থাকো। কারণ আল্লাহ মুত্তাকীদেরকে পছন্দ করেন।
وَإِن نَّكَثُوٓا۟ أَيْمَـٰنَهُم مِّنۢ بَعْدِ عَهْدِهِمْ وَطَعَنُوا۟ فِى دِينِكُمْ فَقَـٰتِلُوٓا۟ أَئِمَّةَ ٱلْكُفْرِ ۙ إِنَّهُمْ لَآ أَيْمَـٰنَ لَهُمْ لَعَلَّهُمْ يَنتَهُونَ ١٢
আর যদি অঙ্গীকার করার পর তারা নিজেদের কসম ভঙ্গ করে এবং তোমাদের দ্বীনের ওর হামলা চালাতে থাকে তাহলে কুফরীর পতাকাবাহীদের সাথে যুদ্ধ করো। কারণ তাদের কসম বিশ্বাসযোগ্য নয়। হয়তো (এরপর তরবারীর ভয়েই) তারা নিরস্ত হবে। ১৫
أَلَا تُقَـٰتِلُونَ قَوْمًۭا نَّكَثُوٓا۟ أَيْمَـٰنَهُمْ وَهَمُّوا۟ بِإِخْرَاجِ ٱلرَّسُولِ وَهُم بَدَءُوكُمْ أَوَّلَ مَرَّةٍ ۚ أَتَخْشَوْنَهُمْ ۚ فَٱللَّهُ أَحَقُّ أَن تَخْشَوْهُ إِن كُنتُم مُّؤْمِنِينَ ١٣
তোমরা কি লড়াই করবে না ১৬ এমন লোকদের সাথে যারা নিজেদের অঙ্গীকার ভঙ্গ করে এসেছে এবং যারা রসূলকে দেশ থেকে বের করে দেবার দুরভিসন্ধি করেছিল আর বাড়াবাড়ি সূচনা তারাই করেছিল? তোমরা কি তাদেরকে ভয় করো? যদি তোমরা মুমিন হয়ে থাকো, তাহলে আল্লাহকে ভয় করাই তোমাদের জন্য অধিক সমীচীন।
۞ أَفَمَن يَعْلَمُ أَنَّمَآ أُنزِلَ إِلَيْكَ مِن رَّبِّكَ ٱلْحَقُّ كَمَنْ هُوَ أَعْمَىٰٓ ۚ إِنَّمَا يَتَذَكَّرُ أُو۟لُوا۟ ٱلْأَلْبَـٰبِ ١٩
আচ্ছা তোমার রবের পক্ষ থেকে তোমার ওপর যে কিতাব নাযিল হয়েছে, তাকে যে ব্যক্তি সত্য মনে করে আর যে ব্যক্তি এ সত্যটির ব্যাপারে অন্ধ, তারা দু’জন সমান হবে, এটা কেমন করে সম্ভব? ৩৫ উপদেশ তো শুধু বিবেকবান লোকেরাই গ্রহণ করে। ৩৬
ٱلَّذِينَ يُوفُونَ بِعَهْدِ ٱللَّهِ وَلَا يَنقُضُونَ ٱلْمِيثَـٰقَ ٢٠
আর তাদের কর্মপদ্ধতি এমন হয় যে, তারা আল্লাহকে প্রদত্ত নিজেদের অঙ্গীকার পালন করে এবং তাকে মজবুত করে বাঁধার পর ভেঙ্গে ফেলে না। ৩৭
وَإِنْ عَاقَبْتُمْ فَعَاقِبُوا۟ بِمِثْلِ مَا عُوقِبْتُم بِهِۦ ۖ وَلَئِن صَبَرْتُمْ لَهُوَ خَيْرٌۭ لِّلصَّـٰبِرِينَ ١٢٦
আর যদি তোমরা প্রতিশোধ নাও, তাহলে ঠিক ততটুকু নাও যতটুকু তোমাদের ওপর বাড়াবাড়ি করা হয়েছে। কিন্তু যদি তোমরা সবর করো তাহলে নিশ্চিতভাবেই এটা সবরকারীদের পক্ষে উত্তম।
وَلَا تَقْرَبُوا۟ مَالَ ٱلْيَتِيمِ إِلَّا بِٱلَّتِى هِىَ أَحْسَنُ حَتَّىٰ يَبْلُغَ أَشُدَّهُۥ ۚ وَأَوْفُوا۟ بِٱلْعَهْدِ ۖ إِنَّ ٱلْعَهْدَ كَانَ مَسْـُٔولًۭا ٣٤
(১০) ইয়াতীমের সম্পত্তির ধারে কাছে যেয়ো না, তবে হ্যাঁ সদুপায়ে, যে পর্যন্ত না সে বয়োপ্রাপ্ত হয়ে যায়। ৩৮ (১১) প্রতিশ্রুতি পালন করো, অবশ্যই প্রতিশ্রুতির ব্যাপারে তোমাদের জবাবদিহি করতে হবে। ৩৯
وَٱلَّذِينَ هُمْ لِأَمَـٰنَـٰتِهِمْ وَعَهْدِهِمْ رَٰعُونَ ٨
নিজেদের আমানত ও প্রতিশ্রুতি রক্ষা করে ৮
فَإِذَا لَقِيتُمُ ٱلَّذِينَ كَفَرُوا۟ فَضَرْبَ ٱلرِّقَابِ حَتَّىٰٓ إِذَآ أَثْخَنتُمُوهُمْ فَشُدُّوا۟ ٱلْوَثَاقَ فَإِمَّا مَنًّۢا بَعْدُ وَإِمَّا فِدَآءً حَتَّىٰ تَضَعَ ٱلْحَرْبُ أَوْزَارَهَا ۚ ذَٰلِكَ وَلَوْ يَشَآءُ ٱللَّهُ لَٱنتَصَرَ مِنْهُمْ وَلَـٰكِن لِّيَبْلُوَا۟ بَعْضَكُم بِبَعْضٍۢ ۗ وَٱلَّذِينَ قُتِلُوا۟ فِى سَبِيلِ ٱللَّهِ فَلَن يُضِلَّ أَعْمَـٰلَهُمْ ٤
অতএব এসব কাফেরের সাথে যখনই তোমাদের মোকাবিলা হবে তখন প্রথম কাজ হবে তাদেরকে হত্যা করা। এভাবে তোমরা যখন তাদেরকে আচ্ছাতম পর্যুদস্ত করে ফেলবে তখন বেশ শক্ত করে বাঁধো। এরপর (তোমাদের ইখতিয়ার আছে) হয় অনুকম্পা দেখাও, নতুবা মুক্তিপণ গ্রহণ করো যতক্ষণ না যুদ্ধবাজরা অস্ত্র সংবরণ করে। ৮ এটা হচ্ছে তোমাদের করণীয় কাজ। আল্লাহ চাইলে নিজেই তাদের সাথে বুঝাপড়া করতেন। কিন্তু (তিনি এ পন্থা গ্রহণ করেছেন এ জন্য) যাতে তোমাদেরকে পরস্পরের দ্বারা পরীক্ষা করেন। ৯ আর যারা আল্লাহর পথে নিহত হবে আল্লাহ কখনো তাদের আমলসমূহ ধ্বংস করবেন না। ১০
অনুবাদ: