فَغَفَرْنَا لَهُۥ ذَٰلِكَ ۖ وَإِنَّ لَهُۥ عِندَنَا لَزُلْفَىٰ وَحُسْنَ مَـَٔابٍۢ
তখন আমি তাঁর ত্রুটি ক্ষমা করে দিলাম এবং নিশ্চয়ই আমার কাছে তাঁর জন্য রয়েছে নৈকট্যের মর্যাদা ও উত্তম প্রতিদান। ২৭
২৭
এ থেকে জানা যায়, হযরত দাউদের (আ) ত্রুটি তো অবশ্যই হয়েছিল এবং সেঠি এমন ধরনের ত্রুটি ছিল যার সাথে দুম্বীর মামলার এক ধরনের সাঞ্জস্য ছিল। তাই তার ফায়সালা শুনাতে গিয়ে সঙ্গে সঙ্গেই তাঁর মনে চিন্তা জাগে, এর মাধ্যমে আমার পরীক্ষা হচ্ছে। কিন্তু এ ত্রুটি এমন মারাত্মক ধরনের ছিল না যা ক্ষমা করা যেতো না অথবা ক্ষমা করা হলেও তাঁকে উন্নত মর্যাদা থেকে দেয়া হতো। আল্লাহ নিজেই এখানে সুস্পষ্ট ভাষায় বলছেন, যখন তিনি সিজদায় পড়ে তাওবা করেন তখন তাঁকে কেবল ক্ষমাই করে দেয়া হয়নি বরং দুনিয়া ও আখেরাতে তিনি যে উন্নত মর্যাদার অধিষ্ঠিত ছিলেন তাতেও ফারাক দেখা দেয়নি।